its me
Little baby
Changrabandha
তুমি আমাকে যতই কষ্ট দাও……. আমি তোমাকে আপন করে নেবো, তুমি আমাকে যতই দুঃখ দাও. আমি সেই দুঃখকেই সুখ ভেবে নেবো, তুমি যদি আমাকে ভালোবাসা দাও.তোমাকে এই বুকে জড়িয়ে নেবো, আর কখনও যদি তুমি আমাকে ভুলে যাও,আমি তোমাকে সারাটি জীবন.নিরবে ভালোবেসে যাবো…….!
Helapakri school
এক পৃথিবীতে চেয়েছি তোমাকে,এক সাগর ভালবাসা রয়েছে এ বুকে , যদি কাছে আসতে দাও, যদি ভালবাসতে দাও,এক জনম নয় লক্ষ জনম ভালবাসব তোমাকে
Helapakri
কেউ যদি অভিমানে তোমার সাথে কথা না বলে,, বুঝে নিবে সে তোমায় আড়ালে মিস করে.. আর কেউ যদি না দেখে কাঁদে,, বুঝে নিবে সে তোমায় ভীষণ ভালবাসে..
Changrabandha
তুমি আমাকে যতই কষ্ট দাও……. আমি তোমাকে আপন করে নেবো, তুমি আমাকে যতই দুঃখ দাও. আমি সেই দুঃখকেই সুখ ভেবে নেবো, তুমি যদি আমাকে ভালোবাসা দাও.তোমাকে এই বুকে জড়িয়ে নেবো, আর কখনও যদি তুমি আমাকে ভুলে যাও,আমি তোমাকে সারাটি জীবন.নিরবে ভালোবেসে যাবো…….!
Helapakri bazar
আমি জানি তুমি আসবে,পূর্ণিমার চাঁদ হয়ে আমায় ছুঁয়ে দিতে অথবা ভোরের কুয়াশা হয়ে আমায় সিক্ত করতে..আমি জানি তুমি আসবে, বিকেলের রংধনু দিয়ে আমায় রঙিন সাজাতে অথবা শীতের চাঁদর হয়ে আমায় উষ্ণতা দিতে..আমি জানি তুমি আসবে,শরতের কাশফুল হয়ে মনটা আমার দোলাতে অথবা বৃষ্টির টুপটাপ শব্দে আমায় উদাসী করতে
north bengal university
কিছু কিছু মহিলা বিশ্বাস করেন স্বামীর নাম উচ্চারণ করলেই নাকি মহাপাপ হয় ।উকিল বাবু খুব মুশকিলে পড়লেন ।লেখা পড়াহীন বাদী রাইমনি বিশ্বাসকে বহু অনুরোধ করা সত্বেও কিছুতেই সে স্বামীর নাম মুখে আনল না ।এজলাস থমথমে ।উকিলবাবু তার শেষ অস্ত্র প্রয়োগ করলেন দ্যাখো মা তোমার স্বামীর সম্পত্তি পাওয়া নির্ভর করছে তোমার বলা সত্য কথা এবং তোমার স্বামীর নাম বলার উপর ।কারণ তুমি যে তা স্ত্রী তা কিন্তু তোমাকে বলতে হবে । তা যদি না বলো তাহলে তোমার পরলোকগত স্বামীর সব সম্পত্তি তোমার ভাগ্নে পেয়ে যাবে ।কারণ তুমি পুত্র সন্তানহীন নিঃসন্তান ।বিপদে পড়ল রাইমনি ।বাধ্য হয়ে ঘোমটা আরেকটু বেশী করে টেনে বলল তেবে উকিল বাবু আমি উদাহরণ দিয়ে বলছি ।উকিল বাবু বললেন হ্যা মা লক্ষ্মী বলো ।ওই যে গোরুর মলকে যা বলে ।ও গোবর ।রাই মনি বলল আর বলব না ওইটা তোমাদের পুরুষদের সবার কাছে আছে ।উকিল বাবুর কাছেও আছে জর্জ সাহেবের কাছেও আছে ।অনেকক্ষণ পর উকিল বাবু মাথা খাটিয়ে বললেন ও ধন ।গোবর আর ধন মিলে রাইমনির স্বামীর নাম হল গোবর্ধন ॥
helapakri shanti sangha club
অবশেষে দেখা হল প্রায় ত্রিশ বছর বাদে ।এতটা সময় আমার ক্ষেত্রে অনেকাংশে সফল হলেও বেবির চেহেরায় তেমন জোরালো থাবা বসাতে পারেনি আজও ।এক নজরেই চিনে ফেললাম ।আমাদের সম্পর্ক কেবলমাত্র একদিনের মেলামেশার ।একসাথে এক দীর্ঘ বাসযাত্রা সেই ত্রিশ বছর আগে ।একটি দুটি করে শব্দ বিনিময় । তারপর ধীরে ধীরে অজস্র শব্দস্রোতে ভেসে গিয়েছিল দুটো নবীন প্রাণ ।বহুদিন চলে গেছে মাঝে ।জীবনপথে অনেক চরাইউতরাই ।কিন্তু স্মৃতিতে উজ্জ্বল বেবি আর ভিতর ভিতর দীর্ঘ অদেখার অন্তদহণ ।মনের ভিতর একটা অপরাধবোধ কাজ করে সর্বক্ষণ ।খুব প্রিয় কিছু দায়িত্ব হীনতার কারণে হারিয়ে ফেলার অপরাধ ।নিঃসংকোচে এগিয়ে গেলাম ।বললাম কেমন আছো বেবি ? চিনতে পেরেছ ? জবাব দিলনা হতবাক আমার আজকের সহযাত্রী ।কেবল দুটো চোখ মেলে প্রাণপনে উথালপাতাল হাতরে যাচ্ছে স্মৃতিচ্যুত মানুষজন ।সাহায্য করতে বললাম আমি গোরা । বেবি তাকিয়েই আছে আমার কাঁচাপাকা চুল দুদিনের না কামানো দাড়িমুখ আর রোগজর্জর চেহেরার দিকে ।তার পর চোখ নামাল ধীরে ধীরে মাথা নারল দুপাশে ।আমি আর দারালাম না ।এক ঝটকায় বেরিয়ে এলাম যন্ত্রণাদায়ক স্মৃতির বেষ্টনী ভেঙ্গে বহুদিন পর ।নিজেকে আজ বেশ হালকা লাগছে ॥